আজ থেকে ১১দফা বিধি নিষেধ ,যা মেনে চলতে হবে

ওমিক্রন ইস্যুতে নতুন করে সরকা ১১ দফা প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়। প্রজ্ঞাপনে বলা হয় করোনা ভাইরাস জনিত রোগ এর নতুন ধরনের প্রাদুর্ভাব উদ্দেশ্যে এ রোগের সংক্রমণ পরিস্থিতি পরিচালনা সংক্রান্ত সভায় নেওয়ার সিদ্ধান্ত অনুযায়ী দেশের আর্থসামাজিক অবস্থা অর্থনৈতিক কর্মকান সচল রাখা এবং সামগ্রিক পরিস্থিতি বিবেচনায় ১৩ জানুয়ারি থেকে পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত বিধিনিষেধ আরোপ করা হলো।
১•দোকান শপিংমল ও বাজারের ক্রেতা-বিক্রেতা হোটেল-রেস্তোরাঁ সহ সকল জনসমাগম মুখে মাক্স পড়তে হবে। অনাথায় তাকে আইনগত শাস্তির সম্মুখীন হতে হবে।
২•অফিস-আদালতসহ ঘরের বাইরে অবশ্যই মাক্স ব্যবহার করতে হবে। স্বাস্থ্যবিধি প্রতিপালনের রোধে সারাদেশে মোবাইল কোর্ট পরিচালনা করা হবে।
৩•রেস্তোরাঁয় বসে খাবার গ্রহণ এবং আবাসিক হোটেলে থাকার জন্য অবশ্যই করোনা টিকা সনদ প্রদান করতে হবে।
৪•১২ বছরের বেশি বয়সের সব শিক্ষার্থীকে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের নির্ধারিত তারিখের পরে ঠিক আছে শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের প্রবেশের অনুমতি দেয়া হবে না।
৫•স্থলবন্দর সমুদ্র বন্দর বিমানবন্দর সংখ্যা বাড়াতে হবে। স্থলবন্দরগুলো হতে আগত ট্রাকের সঙ্গে শুধু ড্রাইভার থাকতে পারবে। কোন সহকারে আসতে পারবে না। দর্শনার্থীদের বিমান বন্দরে প্রবেশ বন্ধ করতে হবে।
৬•ট্রেন-বাসে ,লঞ্চ সক্ষমতা অর্ধেক সংখ্যক যাত্রী ন হবেন। সর্বপ্রকার জানে চালকও সহকারীদের অবশ্যই ভ্যাকসিন সনদ ধারী হতে হবে ।
৭•বিদেশ থেকে আসা যাত্রীসহ সবাইকে বাধ্যতামূলক ভ্যাকসিন সনদ প্রদর্শন করতে হবে।
৮•স্বাস্থ্যবিধির প্রতিপালন এবং মাক্স পড়ার বিষয়ে সব মসজিদে জুমার নামাজের খুতবার ইমামরা সংশ্লিষ্টদের সচেতন করবে। জেলা প্রশাসক ও উপজেলা নির্বাহি অফিসার রা এ বিষয়ে নিশ্চিত করবেন।
৯•সর্বসাধারণের করোনার টিকা এবং বুস্টার ডোজ গ্রহণ করার লক্ষে স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয় প্রয়োজনীয় প্রচার এবং উদ্যোগ গ্রহণ করবে।
১০•উন্মুক্ত স্থানে সর্ব সামাজিক, রাজনৈতিক ,ধর্মীয় অনুষ্ঠান এবং সমাবেশ পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত বন্ধ রাখতে হবে।
১১•কোন এলাকার ক্ষেত্রে বিশেষ কোনো পরিস্থিতি সৃষ্টি হলে সে ক্ষেত্রে স্থানীয় প্রশাসন সংশ্লিষ্টদের সঙ্গে আলোচনা করে ব্যবস্থা নিতে পারবে।